গত ৩ জানুয়ারি তাবিথ তার আবেদনে বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটারদের ইচ্ছার প্রতি যথাযথ সম্মান জানিয়ে নির্বাচনী প্রচারে বর্তমান সময় উপযোগী ওয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, আইভিআর ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ইচ্ছা পোষণ করছি। অতএব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের অনুমতির অনুরোধ জানাচ্ছি।
এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনে চিঠি চালাচালি করে রিটার্নিং কর্মকর্তা তাবিথ আউয়ালকে অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি জানান ২৮ জানুয়ারি। যদিও অনুমতিপত্রে তারিখ উল্লেখ করা আছে ২৬ জানুয়ারি।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দুই সিটির ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনী প্রচার বন্ধ করতে হবে ৩০ জানুয়ারি মধ্যরাতে। আর নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়েছিল গত ১০ জানুয়ারি। তাবিথ আউয়াল প্রচার শুরুর ৭ দিন আগে আবেদন করেও অনুমতি পেলেন প্রচার শেষ হওয়ার দু’দিন আগে।
ঢাকার দুই সিটি ভোটে সব প্রার্থীই অনলাইনে প্রচার চালালেও অনুমতি চেয়েছিলেন কেবল তাবিথ আউয়ালই।
বিএনপির এই প্রার্থীকে অনুমতি দিয়ে চিঠিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম লিখেছেন- ‘নির্বাচনী আইন/বিধিমালা ও প্রচলিত অন্য আইন প্রতিপালন পূর্বক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা করার অনুমতি দেওয়া হলো। একই সঙ্গে প্রচারণার ব্যয় নির্বাচনী ব্যয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং নির্বাচনী ব্যয়সীমা অতিক্রম করা যাবে না।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
ইইউডি/এএ