মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী ধানক্ষেত থেকে গ্রামবাসী বানরটিকে আটক করে। পরে শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে খবর দিলে ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক সঞ্জিত দেব বিপন্ন এ বানরটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যান।
বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক সজল দেব বাংলানিউজকে বলেন, লজ্জাবতী বানরটি কিছুটা আহত। আগামী ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে তাকে অবমুক্ত করা হবে। আবাসস্থল ধ্বংস এবং খাদ্য সংকটের কারণে তাদের অস্তিত্ব অনেকটাই বিপন্ন।
লজ্জাবতী বানরের ইংরেজি নাম Bangal Slow Loris এবং বৈজ্ঞানিক নাম Nycticebus bengalensis। এরা নিশাচর এবং বৃক্ষবাসী প্রাণী। সচরাচর একাকী অথবা জোড়ায় থাকে। বিশ্রামের সময় এরা গোলাকার হয়ে অদ্ভুত আকৃতি ধারণ করে। লজ্জাবতী বানর খুব ধীরস্থির বা মন্থর গতিতে চলাফেরা করে থাকে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৪১ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৯
বিবিবি/আরবি