সিরি’আ এর বাইরে ঘরোয়া টুর্নামেন্টের ফাইনালে খুব কমই দেখা হয়েছে মিলানের দুই ক্লাবের। দুইবার মুখোমুখি লড়াইয়ে শতভাগ সাফল্য ছিল এসি মিলান।
সৌদি আরবের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে ম্যাচের দশম মিনিটে ইন্টারকে এগিয়ে দেন ফেদেরিকো দিমারকো। নিকোলাস বারেল্লার ক্রসে ট্যাপ ইন করে জালের ঠিকানা খুঁজে নেন তিনি। ২১ তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এডিন জেকো। সান্দ্রো তোনালির কাছ থেকে বল পেয়ে নিচু কর্নার দিয়ে দুর্দান্ত এক শট নেন তিনি।
দুই গোল খাওয়ার পর জেগে উঠে এসি মিলান। বলের দখল নিয়ে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে ইন্টারের রক্ষণভাগের ওপর। কিন্তু কোনোভাবেই ব্রেকথ্রু বের করতে পারেনি। বিরতির পর ৭৭ তম মিনিটে ইন্টারের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন লাউতারো মার্তিনেস। কাতার বিশ্বকাপে নিজেকে হারিয়ে খুঁজা এই ফরোয়ার্ড ক্লাব ফুটবলে ঠিকই নিজের মান রাখছেন। বাঁ পায়ের বাকানো শটে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেন তিনি।
যোগ করা সময়ে ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েছিল এসি মিলান। কিন্তু আনতে রেবিচের শট বারে লেগে ফিরে আসে। ১৯৭৭ সালের কোপা ইতালিয়া এবং ২০১১ সালের সুপার কাপে হারের পর অবশেষে কাপ ফাইনালে এসি মিলানকে হারাতে পারল ইন্টার।
বাংলাদেশ সময়: ১০০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২৩
এএইচএস