তিনি জানান, ‘এশিয়ান বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করতে গত বছরই আমাদের নাম নিবন্ধন করতে হতো। সেটা করতে হলে অবশ্যই সিনিয়র দলকে নিয়ে করতে হতো।
শনিবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে তিনি একথা বলেন।
এ বছরের এপ্রিলে জর্ডানে অনুষ্ঠিত হবে নারী এশিয়া কাপের বাছাই পর্বের খেলা। এশিয়ার অন্য দেশ সেখানে অংশ নিতে এরই মধ্যে নাম নিবন্ধন করলেও বাংলাদেশ করেনি। সঙ্গত কারণেই এখানে খেলা হচ্ছে না সাবিনা খাতুনদের।
সেখানে অংশ না নেয়ার ব্যাপারে কিরণ যা বললেন তাতে একটি বিষয় পরিষ্কার যে, সিনিয়র দলের প্রতি কোনো আস্থাই নেই। তবে এবার অংশ না নিলেও ভবিষ্যতের আশা ছাড়ছেন না লাল-সবুজের নারী ফুটবলের এই অভিভাবক, ‘২০১২ সাল থেকে বয়সভিত্তিক দলগুলোর উন্নয়নকে সাথী করে আমরা একটি ইতিবাচক ধারা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। বয়সভিত্তিক ফুটবলে আমাদের ফলাফল বেশ ভালো। আমি চাইনি যখন আমরা একটি ইতিবাচক ধারায় চলছি তখন নেতিবাচক কিছু আমাদের এই দলটির ওপর বাজে প্রভাব ফেলুক। ’
কিরণ আরও জানান, ‘তাই আমি চিন্তা করেছি বর্তমান অনূর্ধ্ব-১৬ যে দলটা নিয়ে এগুচ্ছি, তারা যখন আজ থেকে দুই বা চার বছর পরে সিনিয়র হবে, তখন আমি নিবন্ধন করবো। এতে করে আমরা হয়তো একটি আসর খেলতে পারবো না। তাতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ বাজে ফলাফলের চেয়ে না খেলাই ভালো। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
এইচএল/এমআরপি