রোববার (২০ অক্টোবর) টুর্নামেন্টের একমাত্র ভেন্যু চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে ২-১ ব্যবধানের নাটকীয় জয় পেয়েছে সালভারাজসো ভেংগাদাসালামের দল।
পুরো ম্যাচে ইয়ং এলিফেন্টসের খেলোয়াড়রা যেমন দুর্দান্ত ফুটবল উপহার দিয়েছে তেমনি জয়ের কৃতিত্ব দিতে হবে তাদের কোচ সালভারাজসোকে।
ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সালভারাজসোর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ‘কতদিন হয় আপনি এই দলটির দায়িত্ব নিয়েছেন?’ উত্তরে সালভারাজসো বলেন, ‘এক সপ্তাহ হয় আমি দলটির দায়িত্ব নিয়েছি। আসলে আরেকজন কোচ আছে দলটির। তবে এখন আমি দায়িত্ব পালন করছি। ’
অভিজ্ঞতার বিচারে মোহন বাগানের চেয়ে বেশ পিছিয়ে ইয়ং এলিফেন্টস। কিন্তু লাওসের দলটি ছিল নামের মতোই তারুণ্যে ভরপুর। গড়ে যাদের বয়স মাত্র ২০ বছর। সালভারাজসো বলেন, ‘আমার দলের সব খেলোয়াড় তরুণ। অধিকাংশই ১৭-১৮ বছরের মধ্যে। গড় হিসেবে ২০ বছর। ’
ম্যাচের নায়ক সোমজে কিওহামানও বসেছিলেন কোচের পাশে। তিনিও জানালের জোড়া গোলের অনুভূতি। তবে তা নিজের মাতৃভাষায়। তার হয়েই যেন বাকি কথাগুলো হাসিমুখে বলে দিলেন কোচ সালভারাজসো, ‘আমি অত্যন্ত খুশি এই জয়ে। সব কৃতিত্ব খেলোয়াড়দের। তারা খুব একাত্ম ছিল। এখন আমাদের সামনের দিকে তাকাতে হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ০২১৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৯
এমএইচএম