এর আগে ইয়েমেনকেও পরাজিত করেছিল কাতার।
এই টুর্নামেন্টে উপসাগরীয় ৮ টি দেশ অংশগ্রহণ করছে।
খেলা উপভোগ করতে কাতারি ও বিভিন্ন দেশের অভিবাসীসহ প্রায় ৪০ হাজার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন দর্শক মাঠ তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। এতে কমতি ছিল না বাংলাদেশি দর্শকেরও। খেলা শেষে আনন্দ মিছিলে দোহার কর্নিশ,ভিলাজু মলসহ প্রধান প্রধান সড়কে কাতারের জাতীয় পতাকা উড়ান কাতারিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা।
অনেক ক্রিকেটপ্রেমীদের ধারণা এই গালফ কাপ খেলার মাধ্যমে উপসাগরীয় অঞ্চলে কাতারের সঙ্গে বিবাদমান পরিস্থিতি কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে আসবে। আগামী ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ কাতার। এই খেলাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মাঠসহ ব্যাপক অবকাঠামো নির্মাণ করছে কাতার সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৯
এমএমএস