শনিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আন্তর্জাতিক ‘আইয়ুনস’ সম্মেলনে বক্তারা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার উপর এ গুরুত্বারোপের কথা উল্লেখ করেন।
দিনব্যাপী সম্মেলনটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে আয়ুর্বেদ অ্যান্ড ন্যাচারোপ্যাথি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইয়ুনস), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ এবং হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ।
‘আমাদের উদ্ভিদ, আমাদের স্বাস্থ্য, দেশীয় উদ্ভিদ থেকেই আবিষ্কার হোক প্রতিষেধক’-প্রতিপাদ্য নিয়ে পঞ্চমবারের মতো এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আইয়ুনস-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. সমীর কুমার সাহা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের ডিন অধ্যাপক এসএম আবদুর রহমান, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম মোজাহারুল হক, ঢাবির ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সিতেশ সিবাচার, হোমিও অ্যান্ড ট্রাডিশনাল মেডিসিনের পরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর ডা. মনোয়ারা সুলতানা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, শুধুমাত্র প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন সম্ভব নয়। এখনো বাংলাদেশের ৮৩ ভাগ মানুষ প্রচলিত চিকিৎসার বাইরে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। এজন্য এসডিজি অর্জন করতে হলে আয়ুর্বেদিক, ইউনানি, হারবাল চিকিৎসাকে গুরুত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যন্ত প্রচলিত চিকিৎসার পাশাপাশি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি রাখতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০১৭
এসকেবি/জেডএস