ভোলার চার উপজেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে সদর হাসাপাতালে ২৭ জন ও চরফ্যাশনে তিনজন। আক্রান্তদের মধ্যে ১০ জন স্থানীয় রোগী হলেও বাকিরা ঢাকা থেকে এসেছেন বলে জানান ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রথীন্দ্র নাথ মজুমদার।
তিনি জানান, ডেঙ্গু রোগীদের পর্যপ্ত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সদর হাসপাতালসহ সব হাসপাতালে ডেঙ্গু শনাক্তকরণ ডিভাইস (এন্টিজেন্ট কিডস) সরবরাহ করা হয়েছে। এখন থেকে সব হাসপাতাল থেকেই চালু হয়েছে ডেঙ্গু শনাক্ত করার পরীক্ষা-নিরীক্ষা।
এদিকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভোলা পৌরসভাসহ বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর এলাকায় মশক নিধন ও পরিষ্কার-পরিচ্চন্নতা অভিযান চলছে। তবুও ডেঙ্গু আতঙ্কে রয়েছে মানুষ। জ্বরে আক্রান্ত হলেই রোগীরা ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডেঙ্গুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ছুটে যাচ্ছেন।
সিভিল সার্জন ডা. রথীন্দ্র নাথ মজুমদার বাংলানিউজকে বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে জেলার সাত উপজেলায় ছয় শতাধিক স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করছে। সচেতনতামূলক সভা, স্বাস্থ্যশিক্ষা প্রশিক্ষণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযানসহ নানা কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৩, ২০১৯
এসআরএস