বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিভাগের ছয় জেলায় মোট ২ হাজার ৯০০ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়। এর মধ্যে মোট ১ হাজার ৭০৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগটির মধ্যে বরিশাল, বরগুনা ও ঝালকাঠি জেলায় কাউকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়নি। বাকি তিন জেলায় ৬০ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে এবং বিভাগের ছয় জেলায় মোট ১৬১ জনকে গত ২৪ ঘণ্টায় হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঁচ জন ও ভোলা ও বরগুনায় এক জন করে রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস বাংলানিউজকে জানান, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডগুলোতে রোগী ভর্তি করা হলেও বিভাগের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী এখন পর্যন্ত শনাক্ত হয়নি। শেবাচিম হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআর-এ পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া বিভাগটির জন্য শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য পলিমারজ চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) মেশিন এসে পৌঁছেছে। এটি স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০২০
এমএস/আরআইএস/