মঙ্গলবার (১২ মে) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. গৌতম রায় ও ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ও আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. মো. শামসুদ্দোহা সরকার সঞ্চয়।
মঙ্গলবার ২৭ জন শ্রমিক জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে। তবে আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি কে শ্রমিক সেটি আমরা জেনে রাখবো। এখন এমনিতে জিজ্ঞেস করা হলেও কে শ্রমিক সেটি আমরা লিপিবদ্ধ করছি না। কারণ এতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানটি শাট ডাউন করা বা যে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। ’
ডা. মো. শামসুদ্দোহা সরকার সঞ্চয় বলেন, ‘আসলে কে গার্মেন্টসে কাজ করে, আর কে শ্রমিক তা সেভাবে দেখা হয় না। তবে শ্রমিকদের অনেকেই উপসর্গ নিয়ে এবং উপসর্গ ছাড়াও আসছেন। তাদের অনেকের নমুনা নেওয়া হয়েছে। ফলাফল আসলে জানা যাবে কেউ আক্রান্ত কিনা। সবাই জরুরি বিভাগে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। আমরা নাম আর ঠিকানা লিপিবদ্ধ করি সেখানে কর্মস্থলটা হয়তো এখন থেকে জেনে রাখা হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭১২ ঘণ্টা, মে ১২, ২০২০
এমআরপি/এফএম