শুক্রবার (২৯ মে) রাতে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ওয়েবসাইটের সবশেষ তথ্যানুযায়ী এ বিষয়ে জানা গেছে।
আইইডিসিআরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার (২৮ মে) পর্যন্ত রাজধানীর সব থেকে বেশি করোনা ভাইরাস শনাক্ত রোগী ছিল মিরপুরে (১, ২, ৬, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, পল্লবী ও পীরেরবাগ) মোট ৬৬৩ জন।
এছাড়া আদাবরে ৬০ জন, আঁগারগাওয়ে ৮৯ জন, আজিমপুরে ৬৪ জন, বাবুবাজারে ১৬১ জন, বাড্ডায় ১৪৮ জন, বনানীতে ৭৮ জন, বংশালে ১০১ জন, বাসাবোতে ৯৯ জন, ক্যান্টনম্যান্ট এলাকায় ১৮ জন, চানখারপুলে ৪৮ জন, চকবাজার ৮১ জন, ডেমরায় ৩৯ জন, ধানমন্ডিতে ১৮৫ জন, ইস্কাটনে ৫৫ জন, ফার্মগেটে ৫০ জন, গেন্ডারিয়ায় ১১৫ জন, গ্রিনরোডে ৫০ জন, গুলশানে ১১১ জন, হাতিরপুলে ৩৪ জন, হাজারীবাগ ৮৩ জন, জুরাইনে ৫৪ জন, কল্যাণপুরে ৪০ জন, কলাবাগানে ৪৫ জন, কামরাঙ্গীরচরে ৫৪ জন, কারওয়ানবাজারে ২৩ জন, খিলগাঁওয়ে ১৫৮ জন, কোতোয়ালিতে ২৯ জন শনাক্ত হয়েছে।
রাজধানীর লালমাটিয়ায় ৪৩ জন, লালবাগে ১৭৩ জন, মালিবাগে ১৩৭ জন, মান্ডায় ৪২ জন, মানিকনগরে ৪৫ জন, মিটফোর্ডে ৪৭ জন, মগবাজারে ২১৫ জন, নারিন্দায় ৪০ জন, নিউমার্কেটে ১৪ জন, নাখালপাড়ায় ৩৭ জন, পান্থপথে ৩০ জন, পল্টনে ৫১ জন, পুরানা পল্টনে ২৭ জন, রামপুরায় ১০৮ জন, রমনায় ৬৮ জন, রাজাবাজারে ৩১ জন, শাহজাহানপুরে ৪১ জন, শাহবাগে ৮৭ জন, শাখারিবাজারে ৩২ জন, শান্তিনগর ৫৮ জন, শ্যামলীতে ৮৬ জন, স্বামীবাগে ৫৮ জন, শেরে-বাংলা নগরে ৫৬ জন, সূত্রাপুরে ৪৯ জন, তেজগাঁওয়ে ২০০ জন, উত্তরায় ২৭১ এবং ওয়ারিতে ১০২ জনসহ প্রায় সব এলাকায়ই কিছু না কিছু রোগী রয়েছে বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি একটি আয়োজনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, ঢাকা সিটি করোনা ভাইরাসের অন্যতম ‘রেড জোন’। দেশের আটটি বিভাগে মোট সংক্রমণের ৮৫ শতাংশ শুধু ঢাকা বিভাগে। বাকি ১৫ শংতাশ অন্যান্য সাত বিভাগে।
বাংলাদেশ সময়: ০০১৫ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০২০
এইচএমএস/ওএইচ/