মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে (সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় সময় বিকেলে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ৪৭তম বার্ষিক সভায় ‘ইনোভেশনস টু কানেক্ট দ্যা আনকানেক্টেড’ শীর্ষক এক ফোকাস গ্রুপ ডিসকাসনে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, দেশের সব মানুষকে নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ইতোমধ্যেই বাংলা.নেট ও ইনফো সরকার-২ প্রকল্পের মাধ্যমে উপজেলাগুলোকে উচ্চগতির ফাইবার অপটিক কেবলের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রম ঘোষণার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশের মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ সহজলভ্য করার প্রয়াস অব্যাহত রেখেছি বলেই ইতোমধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এ সংখ্যা বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, আগামী ৫ বছরে এ সংখ্যা শতভাগে নিয়ে যেতে আমরা নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করছি। ইনোভেশন ফান্ডের মাধ্যমে এখন এই উদ্ভাবনগুলোকে সার্বিক সহযোগিতা করছি। স্টার্ট-আপদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতাসহ মনিটরিং করা, তাদেরকে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে পৌঁছে দেওয়াও আমাদের উদ্দেশ্য। এ জন্য ইনোভেশন ডিজাউন অ্যান্ড অন্ট্রাপ্রেনিওরশিপ একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৭
পিসি/