সবসময়ই আন্তর্জাতিক বাজার প্রতিযোগিতার কেন্দ্রমুখে থাকার মনোবল জুগিয়ে আসছে প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা অ্যাপল। এর আইফোন পণ্যটি ক্রমাগত চমক দেখিয়ে যাচ্ছে এরপর বর্তমানে আবারো এসেছে সুখবর।
উল্লেখ্য, অ্যাপল গত বছরের অক্টোবরে ‘আইফোন ৪এস’ যুক্তরাষ্ট্রসহ আরো কয়েকটি দেশে উন্মুক্ত করে। সেইসাথে পণ্যটির অগ্রগতি লক্ষ্য করে পর্যায়ক্রমে আরো কয়েকটি দেশের বাজারে ছাড়ে।
এদিকে অ্যাপলের বার্ষিক আয়ের প্রায় অর্ধেকের বেশী অর্থমূল্য রয়েছে কেবল আইফোনের। সাফল্যের তালিকায় অন্য পণ্যের মধ্যে আছে ম্যাকবুক এবং আইপ্যাড। বর্তমানের এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে সার্বজনীনভাবে স্মার্টফোন নির্মাতা হিসেবে অ্যাপল তার অবস্থান সুসংহত করেছে। তবে আশ্চর্যের বিষয়, স্যামসাংও জানিয়েছিল শুরুতে তাদের বিক্রির হার ছিল ৩৫ মিলিয়ন এবং একই সময়সীমার মধ্যে। যা প্রতিযোগীতার শীর্ষবিন্দুতে বাধাহীনভাবে দাড় হওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির জন্য ছিল যথেষ্ট। অবশ্য এটা মুল বিষয় নয়, কারণ কোরিয়ান জায়েন্টের প্রতিবেদনে এই সংখ্যক ফোন বাজারজাত হয়েছে তবে বিক্রির বিষয়টি ছিল অস্পষ্ট।
এছাড়া অ্যাপলের আইফোন ৪এস বাজারে প্রবেশর পরথেকেই জনপ্রিয়তা তুঙ্গে যার সত্যতা বজায় রাখছে বর্তমানের এই পরিসংখ্যান। প্রতিপক্ষের মধ্যে আছে নকিয়া, ব্ল্যাকবেরি যাদের বাজার প্রত্যাখান সম্পর্কে ভাল ধারণা আছে।
আর অ্যাপলের এরুপ পুনর্জাগরণে বিশেষজ্ঞরা এখন কঠিনভাবে গবেষণা করে যাচ্ছে যে ২০১২ সালে স্মার্টফোন বাজারের প্রকৃত নেতৃত্বে থাকবে কে।