ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

তথ্যপ্রযুক্তি

টেলিকমে উন্নত গ্রাহকসেবার বিষয়টি পর্যাপ্ত নয়: মোস্তাফা জব্বার    

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮৫৫ ঘণ্টা, মে ৭, ২০২১
টেলিকমে উন্নত গ্রাহকসেবার বিষয়টি পর্যাপ্ত নয়: মোস্তাফা জব্বার
 

 

ঢাকা: গ্রাহকসেবার মানোন্নয়নে টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্টদের আরও যত্মশীল হওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, উন্নত গ্রাহকসেবার বিষয়টি এখনো পর্যাপ্ত নয়। মোবাইল ফোন অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ বিষয়ে আরও তৎপর হতে হবে।


 
বৃহস্পতিবার (০৬ মে) জিএসএমএ’র বাংলাদেশ মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি ট্যাক্স স্টাডির উদ্বোধন উপলক্ষে ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
 
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান গেস্ট অব অনার হিসেবে এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
 
জিএসএমএ টিমের জুলিয়ান গোরম্যানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন, বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য প্রদ্যুত কুমার সরকার, জিএসএমএ টিম কর্মকর্তা জেনস বেকার এবং অ্যামটবের সেক্রেটারি জেনালেন এসএম ফরহাদ বক্তব্য দেন।
 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সংযুক্তি হচ্ছে ডিজিটাল যুগের মহাসড়ক। ডিজিটালাইজেশন হচ্ছে বাংলাদেশের অগ্রগতির লাইফ লাইন। এরই ধারাবাহিকতায় টেলিযোগাযোগ খাত হচ্ছে ব্যক্তিগত থেকে রাষ্ট্রীয় জীবনের মুখ্য বিষয়।
 
ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতির একটি স্বপ্ন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রাথমিক কাজ ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুরু করেছিলেন। ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সাল থেকে গত ১২ বছরে বাংলাদেশ অভাবনীয় সফলতার স্বাক্ষর রেখেছে।
 
বাংলাদেশ এক গুরুত্বপূণ সময় অতিক্রম করছে উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রযুক্তির আধুনিক ভার্সন ফাইভজি ২০১৮ সালে পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে। ফাইভজি হচ্ছে চতুর্থ শিল্প যুগের প্রযুক্তি। ২০২১ সালের মধ্যে ফাইভজি সেবা চালু করার সব প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি।
 
মন্ত্রী বলেন, আগামী দিন হচ্ছে ডাটার যুগ। ভয়েস সার্ভিসের তুলনায় ডাটা সার্ভিসের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে।  

তিনি ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে বলেন, ২০০৮ সালে এক এমবিপিএস ইন্টারনেটের দাম ছিল ২৭ হাজার টাকা তা ২৮৫ টাকায় আমরা কমিয়ে এনেছি।
 
বাংলাদেশ সময়: ০৮৫০ ঘণ্টা, মে ৭, ২০২১
এমআইএইচ/এসআই

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।