শিশুদের জন্য সামাজিক সাইট গুরুত্বপূর্ণ। এ তত্ত্ব গবেষণার উঠে এসেছে।
শুধু শিক্ষক নয়, শিক্ষার্থীদের জন্যও ফেসবুক দ্রুত এবং আধুনিক শিক্ষার কাযক্রম গণমাধ্যম বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন।
শিক্ষাবিষয়ক গবেষক প্রধান ক্রিস্টিন গ্রিনহাউ জানান, এটা একুশ শতক। এখানে প্রযুক্তি আর শিক্ষা কোনোভাবেই বিচ্ছিন্ন নয়। বরং সহায়ক মাধ্যম। সামাজিক সাইটগুলোকে শিক্ষার কাজে ব্যবহার করতে পারলেই এটি হবে আন্তর্জাতিক শিক্ষামাধ্যম।
এ মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি অনলাইনে পাওয়া যায়। এ ছাড়াও অনলাইনে শিক্ষাভিত্তিক লাখো সাইট আছে। এ সাইটগুলো থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় পাঠ সম্পন্ন করতে পারে। আর সমস্যা এবং সমাধানে অনলাইনেই পেতে পারেন সহপাঠীদের তাৎক্ষণিক পরামর্শ।
এ ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তির সুফলে শিক্ষার্থীরা ছোট বয়স থেকেই হয়ে উঠতে পারে ওয়েবসাইট ডেভেলপার। ভবিষ্যতের জ্ঞানচর্চা আর সৃজনশীল প্রযুক্তির মাধ্যমে শিশুতোষ চিন্তায় গভীর প্রভাব ফেলে। এতে শিশুরা আরও চিন্তাশীল এবং বুদ্ধিদীপ্ত হয়ে উঠে।
অর্থাৎ শিশুদের চিন্তায় এবং মননে সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইটগুলো ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করার সামর্থ্য রাখে। আর শিক্ষা, গবেষণা এবং সহপাঠীদের সঙ্গে শিক্ষাকেন্দ্রিক আলাপচারিতা বেশ সহায়ক এমনকি শিক্ষকের ভূমিকাও রাখতে সক্ষম। এমনটাই জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার গবেষক দল।
বাংলাদেশ সময় ২১৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২