দেশটির সরকার ও জাতিসংঘের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিবিসি এ খবর জানায়।
এরই মধ্যে দক্ষিণ সুদানের বিভিন্ন অংশে দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করা হয়েছে।
গৃহযুদ্ধময় পরিবেশ ও চরম অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কারণে দেশটিতে এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। দক্ষিণ সুদানের প্রেসিডেন্ট সালভা কিইর ও প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট রিক মাচারের মধ্যকার রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মূলত দেশটিকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিয়েছে।
ইয়েমেন, সোমালিয়া ও নাইজেরিয়ায় দুর্ভিক্ষের সতকর্তা থাকলে সব ছাপিয়ে দক্ষিণ সুদানে প্রথামবারের মতো দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করা হলো।
গত সপ্তাহে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডাব্লিউএফপি) জানায়, আগামী ছয়মাসে দুই কোটির বেশি মানুষ দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত হতে পারে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতি ও অনাকাঙিক্ষত খরায় দুর্ভিক্ষের উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন ডাব্লিউএফপি’র প্রধান অর্থনীতিবিদ আরিফ হুসেইন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৭
টিআই