এছাড়াও এ ক্যাম্পের ব্যবস্থাপকরা গত মে থেকে সাপ্তাহিক ২০ জন মুসলিম শিশুকে নিজেদের তত্ত্বাবধানে শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করে আসছে। এতে যৌথভাবে অংশ নিয়েছে গাইনেসভিল্লের দুইটি ইসলামিক সেন্টার।
ক্যাম্পের ব্যবস্থাপনায় শিশুরা ইসলামবিষয়ক, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, আনন্দমূলক ও প্রতিযোগিতানির্ভর শিক্ষা-দীক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। এছাড়াও শিক্ষাকেন্দ্রিক অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আল-হুদা ইসলামিক সেন্টারের কার্যনির্বাহী সদস্য আম্মার আতিয়্যাহ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ১৩ বছর ধরে গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ক্যম্প এ দীর্ঘ সময়ে মুসলিম শিশুদের মাঝে ইসলামের রূপরেখা ও বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
এর মাধ্যমে শিশুদের পারস্পরিক পরিচয় হচ্ছে। শিক্ষাভাবনা, নৈতিক দীক্ষা ও চিন্তার আদান-প্রদানের সুযোগ পাচ্ছে। বিশেষত প্রাশ্চাত্য-সমাজে মুসলিম শিশু ও তরুণদের জন্য গ্রীষ্মকালীন এ ক্যাম্প চমৎকার উপলক্ষ্য তৈরি করেছে।
ইসলাম বিভাগে লিখতে পারেন আপনিও। লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪১ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৯
এমএমইউ