শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে মঞ্চটি ভেঙে পড়ে।
এর আগে বিকেল ৩টায় আয়োজিত সমাবেশে যোগ দেন হেফাজতে ইসলামীর আমীর মাওলানা আহমদ শফি।
অনুষ্ঠানের সমন্বয়ক হেফাজত ইসলামের নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান জানান, মঞ্চে অতিরিক্ত লোক হওয়ায় আকস্মিকভাবে মঞ্চের পেছনের অংশ ভেঙে মাটিতে নেমে আসে। তবে শফি হুজুরসহ কেউ হতাহত হয়নি। মঞ্চ ভাঙার পর সমাবেশস্থলে কিছুটা আতঙ্ক সৃষ্টি হলেও আয়োজকরা তাৎক্ষণিক পরিস্থিতি সামলে নেন।
সংশ্লিষ্টদের মতে, কাদিয়ানিদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার জন্য বাংলাদেশে ব্যাপক আন্দোলনের পরিকল্পনা করছে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্ফুজে খতমে নবুওয়্যাত বাংলাদেশ। এ আন্দোলনের অংশ হিসেবে প্রথমে জেলায় ৬৪টি মহাসম্মেলন করা হবে। এরপর ৬৪ জেলার মুসল্লিদের নিয়ে মহাসম্মেলন করবে। এটাই হচ্ছে বাংলাদেশর সবচেয়ে বড় জমায়েত। এখান থেকেই আন্দোলনের সূচনা হবে।
সম্মেলন উপলক্ষে চাষাঢ়া হতে মাসদাইরে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ পর্যন্ত ৬টি স্পটে রয়েছে প্রজেক্টর।
আল্লামা শফি ছাড়াও এতে উপস্থিত রয়েছেন হেফাজতে ইসলামীর মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরী, হেফাজতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরের সভাপতি নূর হোসাইন কাশেমী, সাইদুর রহমান, আব্দুল হামিদ, আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী, মিজানুর রহমান চৌধুরী, নূরুল ইসলাম জিহাদী, আবদুল্লাহ মুহাম্মদ হাসান, জুনায়েদ আল হাবীব, ইমাদুদ্দীন, আবদুল বারী, আশরাফ আলী, আবদুল কুদ্দুস, তাফাজ্জুল হক, নূরুল ইসলাম ওলিপুরী, মুহাম্মদ ওয়াক্কাস, আশেকে এলাহী, আব্দুল হাই মেশকাত, মুহাম্মদ ইসহাক, মামুনুল হক, নজরুল ইসলাম কাশেমী, ওবায়দুর রহমান খাঁন নদভী, মাহবুবুল হক কাশেমী, শফিকুল ইসলাম, আবদুল আউয়াল, আবদুল কাদির, আবু তাহের জিহাদী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১, ২০২০
এএটি