পাকা চুল এখন আর বয়স বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ নয়। অল্প বয়সেই চুলের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে পারে রুপালি রেখা।
অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া
দিনের বেশির ভাগ সময় অফিসেই কাটে। ফলে পেট ভরাতে বাইরের খাবারই ভরসা। দিনের পর দিন বাইরের তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার খাওয়ার অভ্যাসে শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। আর এ অভ্যাস কম বয়সে চুলের অকালপক্বতারও কারণ। অতিরিক্ত পরিমাণে তেলজাতীয় মাছ, মাংস খেলে অল্প বয়সে চুলে পাক ধরার একটা প্রবণতা রয়েছে। তাই যথাসম্ভব এ ধরনের খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
অত্যধিক পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া
মিষ্টির প্রতি প্রেম ওজন বাড়িয়ে দেয়। পাকা চুলের নেপথ্যেও কিন্তু মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা আছে। বয়সের আগে চেহারায় বার্ধক্যের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করুক তা না চাইলে মিষ্টি খাওয়া বাদ দিতে হবে। অল্প বয়সে চুল পাকার সমস্যা কমাতে মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
মানসিক অবসাদ
ব্যস্ততম জীবনে মানসিক অবসাদ নিত্যদিনের সঙ্গী। অফিসের চাপ, ব্যক্তিগত জীবনে নানা সমস্যা, সম্পর্কের জটিলতা লেগেই থাকে। সেখান থেকেই জন্ম নেয় অবসাদ। মানসিক অস্থিরতার কারণে কিন্তু পাক ধরতে পারে চুলে। সেই ঝুঁকি এড়াতে মানসিক শান্তি বজায় রাখুন।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০২৩
আরবি