রান্নায় মসলা হিসেবে নয়, প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদে আদার রসকে বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
হোমিওপ্যাথেও আদার বিভিন্ন ব্যবহার করা হয়েছে।
আদায় পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল থাকে। প্রতি দিন একগ্লাস আদা দিয়ে ফোটানো জল খেলে শরীর থেকে নানা রোগ বিদায় নেবে এবং সুস্থ জীবনযাপন করতে সাহায্য করবে।
* খালি পেটে আদা-জল খেলে খাবার হজম হবে ঠিকঠাক। বদহজমের কোনো উপসর্গ থাকলে তা উপশম হবে।
* আদা-জলে দিন শুরু করলে পানিশূন্যতার ঝুঁকি কমবে। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলেও উপকার পাবেন।
* ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে সকালের আদা-জল। ত্বক থাকবে সতেজ।
* রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতেও কাজে দেয় এটি।
*শরীরের কোথাও প্রদাহ বা ব্যথা থাকলে এই পানীয় পানে কিছুটা কষ্ট লাঘব হয়। এক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে আদা-জল পান করার পাশাপাশি রাতে কাঁচা হলুদ মেশানো দুধ খেলে বেশি উপকার পাবেন।
* আদা-জল খাওয়ার আধঘণ্টা পর সকালের নাশতা করুন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৭ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০২৪
এএটি