হাসি মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। মানুষ সাধারণত তার সুখ ও আনন্দের অনুভূতি প্রকাশ করে হাসির মাধ্যমে।
ডেভ নামের ওই টিভি চ্যানেলের সমীক্ষায় দেখা গেছে, পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিরা অল্প বয়সী ব্যক্তিদের তুলনায় অনেক কম হাসেন। ৫২ বছরের বেশি ব্যক্তিরা হাসির মতো তেমন কিছু পান না। আর এ সময় থেকেই তারা রুক্ষ্মমেজাজি হতে শুরু করেন।
সমীক্ষায় দেখা যায়, একটি শিশু যেখানে দিনে প্রায় ৩০০ বার হাসে সেখানে একজন কিশোর-কিশোরী হাসে মাত্র ছয়বারের মতো। আর ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে হাসির পরিমাণ নিতান্তই কম, মাত্র ২.৫ বারের মতো।
২০০০ ব্রিটিশের ওপর চালানো এ জরিপে দেখা যায় পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিদের মধ্যে অভিযোগ করার প্রবণতাও বেশি। এছাড়া রুক্ষ্মমেজাজি হওয়ার এ মাত্রা নারীদের চেয়ে পুরুষের মধ্যে বেশি।
জরিপকারীরা মনে করেন, ব্রিটিশদের মধ্যে আমোদ-প্রমোদ কমে যাওয়ার একটি কারণ তাদের মধ্যে কৌতুক করার দক্ষতা কম। জরিপে দেখা যায় অধিকাংশ, ব্রিটিশ দুটির বেশি কৌতুক জানেন না।