নারী কিংবা পুরুষদের ফ্যাশনের কথা চিন্তা করে দেশে গড়ে উঠছে নানা ধরনের, নানা গড়নের ফ্যাশন হাউজ। আর এসব ফ্রাশন হাউজের একটি অংশ হিসেবে হয়তো থাকছে শিশুদের নিয়ে আয়োজন।
আমরা কি কখনো লক্ষ্য করেছি; এ সময়ের শিশুরা কতটা অনুভূতি আর আবেগপ্রবণ? তারা তাদের পছন্দ অপছন্দের ব্যাপারেও এখন অনেক স্পষ্ট আর আত্মবিশ্বাসী। তাছাড়া শিশুরা এখন অনেক বেশি দেখা আর বোঝার সুযোগ পাচ্ছে যা আগে এতটা সহজ ছিল না।
ছোট্ট রাজকন্যা আর রাজপুত্রদের পছন্দকে সামনে রেখে, বাবা-মায়ের ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’-এর গণ্ডিকে মাথায় নিয়ে হ্যাপি অকটোপাস তাদের পসরা সাজিয়ে বসেছে বনানির ১১ নম্বর রোডের, ই ব্লকের ১১৬ নাম্বার বাণিজ্যিক ভবনে।
শিশুদের জন্য বিশ্যব্যাপী খ্যাতিমান ব্র্যান্ডের পোশাক, এক্সেসরিজ, জুতো, নানা রকমের প্রসাধনী আর জুয়েলারি অফারের আগে হ্যাপি অকটোপাস সবসময় মাথায় রেখেছে, এসব পন্য শিশুদের জন্য যেন অবশ্যই নিরাপদ আর মানসম্পন্ন হয়। তাই শপ এর সাথেই রাখা হয়েছে টেম্পারড গ্লাসে আলাদা করা পোশাক তৈরির কারখানাটাও। ক্রেতারা এখানেও সবসময স্বাগতম- এখানকার পোশাকগুলো কতটুকু পরিচ্ছন্নতা আর যত্নের সাথে তৈরি করা হয় তা দেখার জন্য।
শিশুদের খেলনার মধ্যে হ্যাপি অকটোপাসে পাওয়া যাবে বিশ্বনন্দিত ‘চবননষব নৎধহফ,’ যা সম্পূর্ণ বাংলাদেশে তৈরি এবং ‘ঝড়ভঃ ঞড়ু’এর আওতাভুক্ত যা বিশ্বব্যাপী বাবা-মায়েদের বিশেষ পছন্দের। যে কোন বয়সের শিশুরাও এই খেলনা দার“ণ পছন্দ করে। ইউরোপ-অ্যামেরিকাতে এই খেলনা ভীষণ ভাবে জনপ্রিয়।
মূলত শুন্য থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বয়সের শিশুদের জন্যই আয়োজন সাজানো হয়েছে হ্যাপি অকটোপাসে। ওয়েস্টার্ন, ইন্দো ওয়েস্টার্ন, এথনিক আর দেশি ঘারানার প্রতিদিনের অথবা উৎসবমুখী ডিজাইনারস কালেকশনস পোশাক আর সরঞ্জাম হ্যাপি অকটোপাসের সারাবছরের পণ্য।
হ্যাপি অকটোপাসে শিশুদের খেলা-ধুলোর জন্য সাজিয়ে রেখেছে মনোরম একটি খেলবার জায়গা। এখানে শিশুরা খেলাধুলো করার জন্য পাচ্ছে নানা ধরনের আকর্ষনীয় সব খেলনা, শিশুদের খেলার ফাঁকে বাবা-মাও নিশ্চিন্ত মনে সেরে নিতে পারবেন শপিংটা। একটি অনুসন্ধানে দেখা গেছে শিশুরাও প্রাইভেসি চায়, তাই আমরা তাদের জন্যও হ্যাপি অকটোপাসে রাখা হয়েছে একটি যথাথ ট্রায়াল রুম। হ্যাপি অকটোপাস এ সাপ্তাহিক ছুটি থাকে রবিবারে।