ছাড় দিন
আপনি যে বিষয়ে ছাড় পেতে আশা করেন, সঙ্গীকেও সে বিষয়গুলোতে ছাড় দিন। যদি আপনি তাকে চাপে রাখেন, তার স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধার কারণ হন, তাহলে একটা সময় আপনার সহজ বিষয়গুলোকেও সঙ্গীর কাছে কঠিন হয়ে ঠেকবে।
যত্ন নিন
সম্পর্ক একটি ছোট গাছের মতো, দু’জন মিলেই গাছটির যত্ন নিন, পরিচর্যা করুন, দেখবেন এক সময় রঙিন ফুলে ভরে উঠেছে গাছটি, সুবাস ছড়াচ্ছে চারপাশে। নিজেরা তো ভালো থাকবেনই সেই সঙ্গে পাশের আপনজনেরাও খুশি থাবকেন আপনাদের জন্য।
নো-গ্যাপ
কাছে থাকেন বা দূরে, যোগাযোগ থাকবে সব সময়। ভালোবাসা দিয়ে সঙ্গীকে পাশে রাখুন, যেন দু’জনের সম্পর্কে কোনো শুন্যতা তৈরির সুযোগ না থাকে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে দু’একটা ফোন করে খোঁজখবর নিন- তিনি কেমন আছেন, খেয়েছেন কিনা।
অভিমান-অভিযোগ নয়
সঙ্গীর কোনো আচরণে আমরা কষ্ট পেতেই পারি, হতে পারে অভিমান। তবে সঙ্গী সম্পর্কে তৃতীয় কারও কাছে কখনোই অভিযোগ করা যাবে না। এতে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়, ব্যক্তিগত বিষয়ে অন্যেরা কথা বলতে সুযোগ পায়।
ভালোবাসি
ভালোবাসার প্রকাশ করাটা খুব জরুরি। কাজ ও আচার-আচরণে সঙ্গীর কাছে প্রকাশ করুন আপনার অনুভূতি।
দায়িত্ব নিন দু’জনেই
আমরা প্রায়ই ভুল করি, রিলেশনশিপ টিকিয়ে রাখা ও ভাঙনের সমস্ত দায়িত্ব ও সম্ভাবনা একটি পক্ষের ওপর ছেড়ে দিই। একটি সম্পর্ক কী করে একটি পক্ষ সামলে নেবেন? বাকি যিনি থাকবেন তার কোনো রেসপনসিবিলিটি, সেনসিবিলিটি ও যত্নের প্রয়োজন নেই?
সম্পর্কটা হচ্ছে দাড়িপাল্লার মতো, যার দু’টো দিক সমান ভার নিলেই ভারসাম্য বজায় থাকে।