এখন বাজারে অনেক ধরনের, লাল, কালো এমন কি কমলা, নীল রঙে মেহেদিও পাওয়া যায়। পোশাকের রং মিলিয়ে, পছন্দের ব্র্যান্ডের মেহেদি দিয়ে পহেলা বৈশাখের আগের দিন ইচ্ছামতো ডিজাইন করে নিন।
মেহেদির প্যাকেটের মধ্যেই অনেকগুলো নকশা দেওয়া থাকে। এগুলোর মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে হাত রাঙিয়ে নিন মেহেদির রঙে।
অনেকে মেহেদি দিতে পার্লারে যেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে প্রতি হাতের জন্য খরচ হবে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা।
মেহেদি দেয়ার পর সাবান পানির কাজ যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। এতে মেহেদির রং বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হবে।
মেহেদির পাশাপাশি হাতভর্তি রেশমি চুড়ি ছাড়া যেন বৈশাখে নারীর সাজ পূর্ণ হয় না। পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে চুড়ি-গয়না কিনেছেন তো? এখনো না কিনে থাকলে জেনে নিন কোথায় পাবেন মনের মতো কাচের চুড়ি, মাটির দুল।
টিএসসির মোড়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি ভবনের পাশে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এবং চারুকলার সামনে কাঠ, মাটির গয়না আর কাচের চুড়ি পাওয়া যায়।
এছাড়া দোয়েল চত্বর, আজিজ সুপার মার্কেট, আড়ং, কলাবাগানসহ ইডেন কলেজ, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের পাশে গড়ে উঠেছে চুড়ি, দুল, গলার মালার এক বড় বাজার।
এসব দোকানে পহেলা বৈশাখে মাটির গয়নার চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। আকর্ষণীয় এই গয়নাগুলোর দামও সবার সাধ্যের মধ্যে। এক জোড়া কানের দুল ৫০-৮০ টাকা, মালা ৮০-১৫০ টাকা, চুড়ি ২০-২০০ টাকা।
যাওয়ার সময় না থাকলে অনলাইন শপ থেকেও কিনতে পারেন পছন্দের চুড়ি-গয়না। বেশিরভাগ অনলাইনগুলোই এক-দু’দিনের মধ্যেই পণ্য পৌঁছে দেয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ১০, ২০১৯
এসআইএস