কালোজিরা
মৃত্যু ছাড়া সব রোগের ওষুধ বলা হয় কালোজিরাকে। স্থুলতা, ক্যান্সার ও হৃদরোগ সব কিছুর বিরুদ্ধেই শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কালোজিরা।
মধু
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মধুর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। দ্রুত ক্ষত সারাতে সাধারণ জ্বর সর্দি-কাশিতে মধু ওষুধের মতোই কাজ করে।
আদা
মাথা ব্যথা, পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, ঠাণ্ডা লেগে কাশির চিকিৎসায় আদা ব্যবহার হয়ে আসছে।
আটা ও ময়দার রুটি আমাদের খাদ্যতালিকায় নিয়মিত থাকে। শ্বেতসার জাতীয় এ খাবারের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন বি-৬ বা পাইরোডক্সিন। যা রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়াও ঘি, দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবারে থাকে ক্যালসিয়াম। শাকসবজি, মাছ, চীনাবাদাম ও ডালের মধ্যেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এই ক্যালসিয়াম শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় আরেকটি খনিজ উপাদান ম্যাগনেসিয়ামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শরীরের ইমিউন বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কলিজা, ডিমের কুসুম, শস্য জাতীয় খাবার, ইলিশ মাছ, মাছের তেল ইত্যাদির মধ্যে থাকে খনিজ লবণ সেলেনিয়াম। সেলেনিয়ামও শ্বেত কণিকা ও ইমিউন এনজাইমের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ভিটামিন সি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিতে পারে। ভিটামিন সি আছে আমলকি, কমলালেবু, বাতাবিলেবুসহ সব ধরনের লেবু জাতীয় ফলে। বুঝতেই পারছেন, প্রতিদিনের খাবার থেকে আমরা সুস্থ থাকার উপাদানগুলো পেতে পারি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
এসআইএস