এই জোন গুলোর নাম দেওয়ার হয়েছে আবার বিভিন্ন রঙের। লাল, হলুদ-সবুজ এই রং দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে তা অনেকের কাছেই এখনো পরিষ্কার না।
রেড জোন
অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বোঝাতেই রেড জোন হিসেব চিহ্নিত করা হয়। যেসব জেলা বা এলাকাগুলোতে করোনা আক্রান্তের হার অত্যন্ত বেশি, লাখে ৩০ জনের বেশি সংক্রমিত ব্যক্তি থাকবেন, সেগুলোকেই রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এখানে পুরোপুরি লকডাউন থাকবে পুরো এলাকা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ এই এলাকায় বাড়ির বাইরে যেতে পারবে না। জরুরি সেবাদান ছাড়া সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
ইয়োলো জোন
রেড জোনের তুলনায় অনেক কম সংক্রমণ থাকলে সেই এলাকাগুলোকে ইয়োলো জোন বলা হচ্ছে। কোনো এলাকায় লাখে ৩ থেকে ২৯ জন সংক্রমিত থাকলে সেই এলাকাকে ইয়েলো জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গ্রিন জোন
১৪ দিনের মধ্যে কোনো এলাকা বা জেলায় নতুন করে করোনা আক্রান্তের সন্ধান না মিললে, ধরে নেওয়া হয় সেই জেলা করোনামুক্ত। অর্থাত্ গ্রিন জোন তুলনামূলক স্বস্তির জেলা।
এছাড়া বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যেকের মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে তিনটি জোনেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০২ ঘণ্টা, জুন ০৯, ২০২০
এসআইএস