খুব ক্লান্ত লাগছে? এক গ্লাস বিটের রস বানিয়ে পান করুন। ঝটপট চাঙা হয়ে যাবেন।
জেনে নিন:
• আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায় লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন মাত্রায় বেড়ে যায় বিটের রসে। ফলে অ্যানিমিয়া বা রক্তশুন্যতা দূর হয়
• বিটে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড কোলেস্টেরল কমায় এবং এইচ ডি এল কোলেস্টেরল (ভালো কোলেস্টেরল) বৃদ্ধি করে
• বিটের রস পান করলে লিউকোমিয়ার (ক্যান্সারের) মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে
• রক্তে উপস্থিত নানা ক্ষতিকর উপাদান এবং টক্সিন শরীরে থেকে বের করে দিয়ে ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তোলে
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় নিয়মিত খেলে লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ে
• হার্ট ভালো রাখে ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমে যায়
• শরীরে অক্সিজেন ও রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে দেহের প্রতিটি অংশ উজ্জীবিত হয়ে ওঠে
• রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি ইনসুলিনের ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে বিট। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে ও ডায়াবেটিস থাকে নিয়ন্ত্রণে
• হজম শক্তি বাড়ায় সঙ্গে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও।
খুব সহজে যেভাবে বিটের জুস তৈরি করবেন-
আপনার লাগবে, বিট টুকরো করা ২ কাপ, পানি ১ কাপ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, লবণ এক চিমটি, পুদিনা পাতা কয়েকটি, কাঁচা মরিচ কুচি এক চা চামচ।
এবার বিট ও সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। ছেকে সুন্দর স্বচ্ছ গ্লাসে বরফ কুচি (ইচ্ছা) দিয়ে পান করুন স্বাস্থ্যোকর বিটের জুস।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৮, ২০২০
এসআইএস