ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

আন্তরিকতা মাত্রা ছাড়ালে বিরক্তি হয়ে যায় 

লাইফস্টাইল ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৫২ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০২১
আন্তরিকতা মাত্রা ছাড়ালে বিরক্তি হয়ে যায় 

চমৎকার ব্যক্তিত্ব ও আন্তরিক ব্যবহারের কারণে খুব অল্প সময়েই আপনি হয়ে ওঠেন সবার আগ্রহের পাত্র। আন্তরিক মানুষকে সবাই পছন্দ করে।

তবে অনিয়ন্ত্রিত আন্তরিকতা প্রকাশের কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। এতে করে আপনার কথা এবং কাজের গুরুত্বও কমে যায় অনেকখানি।  
এজন্য জানতে হবে কোথায় থামতে হয় : 

  • যার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে, প্রথমে তার কথা শোনার অভ্যাস করুন 
  • বোঝার চেষ্টা করুন সামনের মানুষটির পছন্দ-অপছন্দ ও আগ্রহ কেমন 
  • শুরুতেই কাউকে বন্ধু ভাবার প্রয়োজন নেই। সময় নিন, সম্পর্ককেও সময় দিন 
  • কোনো কারণে প্রিয় মানুষটি ব্যস্ত থাকতে পারে, জরুরি কোনো কথা থাকলেই ফোন করুন 
  • যদি তিনি ফোন ধরতে না পারেন, তবে নিশ্চয় আপনাকে ফোন করবেন ফ্রি হয়ে 
  • দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও যদি ফোন না আসে, তবে মেসেজ দিয়ে রাখুন 
  • বার বার ফোন করা যাবে না 
  •  আগ বাড়িয়ে কোনো কাজ করে দেওয়া জরুরি না, যদি কারো সাহায্য প্রয়োজন হয় এবং আপনার সহযোগিতা চান, তখন নিশ্চয় পাশে থাকতে হবে 
  • আন্তরিকতা বলে বোঝানোর বিষয় না, যদি কেউ বুঝতে পারে ভালো। না বুঝলে, নিজে থেকে দূরত্ব মেনে চলুন 
  • অনলাইনে সারাদিন ম্যাসাজ দিয়ে প্রিয়জনের খোঁজ নেওয়ার কিছু নেই, তাকেও সুযোগ দিন আপনি যে তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ সেটা বোঝানোর।  

 
রাগ, দুঃখ, আবেগের মতোই আন্তরিকতারও নিয়ন্ত্রণের কোনো বিকল্প নেই। পরিমিতিবোধ সবচেয়ে জরুরি। আন্তরিকতা নিশ্চয় থাকবে, তবে যৌক্তিকভাবে। সেটা যেন প্রিয় মানুষটির কাছে বিরক্তির কারণ না হয়।  
 
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০২১
এসআইএস


 
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।