দিনের বড় একটা সময় আমরা কাজের জায়গায় কাটাই। এখানে অনেকের সঙ্গেই আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে।
• সহকর্মীর বেতন নিয়ে প্রশ্ন করা যাবে না। এটা জানার প্রয়োজন নেই আর অপ্রাসঙ্গিকও
• তার পরিবার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আগ্রহ দেখানোও ঠিক না। ততোটুকুই জানুন যেটুকু তিনি জানাতে স্বস্তিবোধ করেন
• কারণে-অকারণে সহকর্মীর কাছে প্রায়ই যদি টাকা ধার চান এবং সময়মতো ফিরিয়ে না দেন তবে এটা সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবেই
• প্রতিষ্ঠান ও অন্য সহকর্মী সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করা যাবে না
• কাউকে যেমন খুব বেশি অহেতুক প্রশংসা করা যাবে না, তেমন কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করা ঠিক নয়
• ধর্ম এবং রাজনীতি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না অফিস বা বাইরে কারো সঙ্গেই
• নারী সহকর্মীদের পোশাক ও সৌন্দর্যের প্রশংসার চেয়ে কাজের মূল্যায়ন করুন
• কিছুটা সাধারণ বুদ্ধি এবং দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করে কথা বলতে হয়, বিশেষ করে যখন অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে হয়।
তাদের জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী নোট করে রাখুন, নির্দিষ্ট দিনে অভিনন্দন জানান। তাদের জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী নোট করে রাখুন, নির্দিষ্ট দিনে অভিনন্দন জানান।
একই অফিসে কাজ করতে করতে হয়তো নারী-পুরুষ সহকর্মী কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারেন। দু’জনের মধ্যে নির্ভরতা এবং ভালোলাগা তৈরি হতে পারে। তবে এই জাতীয় সম্পর্কে না জড়ানোই আপনার ক্যারিয়ারের জন্য ভালো। কেননা, কোনো কারণে আপনাদের সম্পর্ক ভেঙ্গে গেলে এক অফিসে দু’জনের জন্যই কাজ সঠিক ভাবে চালিয়ে নেওয়া কঠিন হবে।
সব সময়ই মনে রাখতে হবে সহকর্মীদের সঙ্গে খুব ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে হবে। তবে তাদের বন্ধু ভাবাটা বোকামি। কারণ কখনো যদি সেই বন্ধুর মধ্যে পেশাগত প্রতিযোগিতা দেখা দেয় তবে আপনিই কষ্ট পাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০২১
এসআইএস