ঢাকা: ফেলানী হত্যার সুষ্ঠু বিচার হলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হতো বলে মনে করছেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. শামসুদ্দীন ।
তিনি বলেন, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে ফেলানীকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ গুলি করে হত্যা করে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর তোপখানা রোডের শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে নাগরিক পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিষদের আহ্বায়ক মো. শামসুদ্দীন।
কান্না ভেজা কণ্ঠে হত্যার বর্ণনা দেন ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মা জাহানারা বেগম। আরও বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলাম শিশির, বেসরকারি শিক্ষক নেতা আকবর হোসেন, গার্মেন্ট নেতা বাহরানে সুলতান প্রমুখ।
বক্তারা ঢাকার গুলশান-১ থেকে তেজগাঁও রাস্তার নাম ফেলানী সরণি এবং অনন্তপুরকে ফেলানী সীমান্ত নামকরণের দাবি জানান। এছাড়া ২০১৫ সালে বিএসএফ সীমান্তে ৪৬ জনকে হত্যা করেছে বলেও উল্লেখ করেন বক্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৫
এসএস/আরআই