এতে পাঁচটি দোকান, দু'টি পাটের গুদাম, ছয়টি বসতবাড়ি পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন।
শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার কামাত আঙ্গারীয়া এলাকার ওই বাজরের অফজালের চায়ের দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার কামাত আঙ্গারীয়া এলাকার ওই বাজরের অফজালের চায়ের দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে। পরে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়লে আমজাদ হোসেন ও আফজাল হোসেনের পাটের গুদামে আগুন লেগে ১২০০ মণ পাট, ৫টি দোকানঘর ও ২টি পরিবারের ছয়টি বসত ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। পরে নাগেশ্বরী থেকে ফায়ার সার্ভিসের ১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় একঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চেষ্টা চালিয়ে রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ভুরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবীর বাংলানিউজকে জানান, নাগেশ্বরী ফায়ার সাভিসের সদস্যরা ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আইন-শৃঙ্খলা পরিন্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৮
এফইএস/এএটি