স্থানীয়দের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশ সেখানে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
ফজলুল উপজেলার নিজামপুর এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
ওই ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আশ্রাফুল কামাল মিঠু বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি স্থানীয়দের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, দুপুরে হঠাৎ করে ফজলুল করিমের উপর হামলা করে তার প্রতিপক্ষ সুজন, সাহেদ, রিফাত, মেহেদী, রিজভী ও রিয়াজ উদ্দিন মিলুসহ একদল সন্ত্রাসী। তাদের ছুরিকাঘাতে ফজলুল করিম গুরুতর আহত হন। পরে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে তিনি মারা যান।
তিনি ধারণা করেন, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি নিজামপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আমিন মুহুরী হত্যার জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। ফলজুল করিম ওই হত্যা মামলার আসামি এবং আজকের হামলাকারীদের মধ্যে সুজন নুরুল আমিন মুহুরীর ছোট ভাই।
মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা (ওসি) সাইরুল ইসলাম বাংলানিউজকে নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, নিহতের বিরুদ্ধে মিরসরাই থানায় দুটি হত্যা মামলা রয়েছে। তবে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, পুলিশ ক্ষতিয়ে দেখছে বিষয়টি, তদন্তের পর বলা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৭
এসএইচডি/বিএস