মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে ইউনেস্কোকে ধন্যবাদ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে অনুপ্রাণিত করেছিলো। এ ভাষণে সাড়ে ৭ কোটি বাঙালির দীর্ঘদিনের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে প্রতিফলিত হয়।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় ঘটনা। এ কালজয়ী ভাষণ, একটি জাতির মুক্তির সোপান, একটি ঘুমন্ত জাতির জাগরণের মূলমন্ত্র, নিপীড়িত-নির্যাতিত ও শোষিত মানুষের মুক্তির দিকদর্শন ও স্বাধীনতার মহাকাব্য। মূলত এ ভাষণের পরই মুক্তিকামী বাঙালি জাতি সশ্রস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। এরপর ৭১’ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র।
তিনি আরও বলেন, ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত গৌরব ও সম্মানের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই কালজয়ী ভাষণ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বাঙালি জাতির অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে তিনি এ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
বাস পোড়ানো বিএনপির পুরনো অভ্যাস: কাদের
বাংলাদেশ সময়: ২১৪২ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৭
টিএ