মঙ্গলবার (০৬ মার্চ) সকালে দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দী ইউনিয়ন আ'লীগের সভাপতি গৌছ মিয়া ও কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার তেলিরখাল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আ'লীগ নেতা আলফু মিয়ার সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-বরইকান্দি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের একটি ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি মাসুক মিয়া ও যুবলীগ নেতা বাবুল মিয়া।
স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিএনজি চালিত অটোরিকশার বাড়তি ভাড়া আদায়কে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় আলফু মিয়া পক্ষের ৮ থেকে ১০ জন লোক আগ্নেয়াস্ত্র হাতে গুলি করতে থাকেন। এতে ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান মাসুক ও বাবুল মিয়া। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আ'লীগ নেতা গৌছসহ ১৭ জন।
এদিকে আহতের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বাংলানিউজকে জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত দুজনের মরদেহ হাসপাতালে পৌঁছেছে। আহত ২৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল ফজলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৮
এনইউ/আরআইএস