মঙ্গলবার (৬ মার্চ) বিকেল ৩টায় বনানী সেতু ভবনে ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘এটা মিথ্যাচারের ভাঙা রেকর্ড।
ভারতে সম্ভাব্য সফর নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের সবচেয়ে ভালো সময় যাচ্ছে। আগে সন্দেহ ছিলো। সেই দেয়াল ভেঙে গেছে। সীমান্ত চুক্তির পর বিরাট চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেছি। শুধু সরকারি লেভেলে নয়, পার্টি টু পার্টি পর্যায়ে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য ভারতে আসন্ন সফর করবে আওয়ামী লীগ।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল পাঁচদিনের সফরে শিগগিরই ভারত যাচ্ছে। দিল্লিতে সোলারের ওপর একটি সামিট থাকায় সফরের তারিখে কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে, নাও হতে পারে।
ওবায়দুল কাদের উল্লেখ করেন, এটা পার্টি টু পার্টি আমন্ত্রণ। বিজেপির জেনারেল সেক্রেটারি আমন্ত্রণ করেছেন। তাদের অনেকের সঙ্গে সরকারিভাবে আবার পার্টিগতভাবে সাক্ষাৎ হবে। এর মধ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজসহ ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে দেখা হবে।
সফরটি এ মাসেও হতে পারে, আবার আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহেও হতে পারে। তবে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে শিডিউল জানতে পারবো-বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের এ সফরের উদ্দেশ্য কি জানতে চাইলে কাদের বলেন, শিডিউল এখনও আমাদের কাছে আসেনি, একটা খসড়া আছে। কার কার সঙ্গে সাক্ষাৎ করাবেন এটা তাদের ব্যাপার। পার্টি লেভেলে ও সরকারি লেভেলে দুইভাবে সাক্ষাৎ হবে। এখন ভারতের বিরোধী দলের কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে কি না এটা ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বলতে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৮ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৮
এসএ/আরআর