শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রোববার (১৪ জুলাই) বিকেলে তার মরদেহ সিলেট সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) নগর ভবনে নেওয়া হয়। সেখানে বিকেল ৩টা পর্যন্ত শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এসময় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ও নগরভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এসময় তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপর আলোকপাত করেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। পাশাপাশি নগর ভবনে রাখা শোকবইয়ে আ ফ ম কামালকে নিয়ে নিজেদের মন্তব্য লিখেন শ্রদ্ধা জানাতে আসা লোকজন।
নগর ভবন থেকে আ ফ ম কামালের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় সিলেট ডায়াবেটিক হাসপাতালে। সেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানান ডায়বেটিক সমিটির পরিচালনা পর্ষদের নেতা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এরপর আ ফ ম কামালের মরদেহ শাহী ঈদগাহে জানাজা জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। বাদ আসর বিকেল সাড়ে ৫টায় জানজা শেষে তাকে নগরের মানিকপীর (র.) মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন করা হবে।
শনিবার (১৩ জুলাই) রাত ১০টা ২০ মিনিটে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আ ফ ম কামাল। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
প্রবীণ রাজনীতিবিদ আ ফ ম কামাল ১৯৮৩ ও ১৯৮৮ সালে টানা দুই মেয়াদে সিলেট পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এছাড়া তিনি মেয়র পদেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ জুলাই ১৪, ২০১৯
এনইউ/ওএইচ/