প্রতিদিন বাদ আসর থেকে ইফতারের আগ পর্যন্ত সহিহ শুদ্ধভাবে কোরআন-হাদিস পাঠ ও নামাজ শিক্ষার এ আয়োজন করে মসজিদ কর্তৃপক্ষ।
তারা প্রতিদিন শিক্ষার্থীসহ আগত সবার ইফতারেরও ব্যবস্থা করে।
পবিত্র কোরআন ও হাদিস শিক্ষার এ আয়োজনে সব বয়সী মুসলমানদের অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে।
এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি আকরাম খান বাংলানিউজকে জানান, রমজান মাসের প্রথম দিনে ৩০/৩৫ জন অংশ নিয়েছেন।
চতুর্থ রমজানে এ সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়েছে। দিন দিন শিক্ষার্থী আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি।
খাদেম বাড়ির বাসিন্দা নাসির উদ্দিন সুজন জানান, অনেকেই বিভিন্ন প্রতিকূলতার জন্য শৈশবে কোরআন শিখতে পারেননি। আবার শৈশবে কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করে থাকলেও তা সহিহশুদ্ধভাবে হয়নি। এ জন্যই শিশু থেকে বৃদ্ধ- সব বয়সীদের জন্য সহিহশুদ্ধ ও সহজভাবে কোরআন শেখানোর আয়োজন করা হয়েছে।
রমজান মাসে কোরআন পাঠের গুরুত্ব তুলে ধরে ওই মসজিদের ইমাম মাওলানা আকতারুজ্জামান তানভীর বলেন, ইসলামে কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব অনেক। বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে কোরআন পাঠ করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। অশুদ্ধভাবে কোরআন পাঠ করলে এর অর্থ যেমন বদলে যায়, তেমনি অনেক গোনাহ হয়। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য সহিহ কোরআন পাঠের এমন আয়োজন প্রশংসার দাবিদার।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০১৭
এমএইউ/