ইবাদত
জীবনের নানাক্ষেত্রে মানুষ বিভিন্ন রকমের হতাশায় ভোগেন। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল, যে জীবনে কখনও হাতাশায় ভোগেননি। স্বাভাবিক
ইসলাম প্রত্যেক মানুষকে দায়িত্ববান ও কর্তব্যপরায়ণ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ব্যক্তি যা করবে, তার ফলভোগও তাকেই করতে হবে—এ নীতিতে ইসলাম
যে ইবাদত মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি পাওয়ার জন্য নয়, বরং সমাজ ও মানুষকে দেখানোর জন্য। এ ধরনের ইবাদতের কোনো মূল্য
আল্লাহর জিকির করার অনেক বাক্য-কালেমা রয়েছে। তবে এমন চারটি বাক্য রয়েছে, যা আল্লাহ তাআলার কাছে অতি প্রিয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে
জুমার নামাজে হেঁটে উপস্থিত হওয়া মুসল্লির জন্য উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ। কারণ, হেঁটে জুমায় যাওয়া রাসুল (সা.)-এর সুন্নত। অবশ্য মসজিদ যদি বেশি
পারিবারিক সূত্রে গাঁথা সম্পর্ককে আত্মীয়তা বলা হয়। তবে সাধারণত রক্ত, বংশ কিংবা বৈবাহিক সম্পর্কের সূত্র ধরেই আত্মীয়তার সম্পর্ক তৈরি
সপ্তাহের অন্য কোনো দিনের চেয়ে জুমাবারের গুরুত্ব বেশি। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল
ব্যবসা-বাণিজ্যসহ পার্থিব সব কাজে সাফল্য ও অগ্রগতি লাভের জন্য ভোরে ঘুম থেকে ওঠার জুড়ি নেই। ভোর রাতে বা দিনের শুরুতে সবচেয়ে বেশি
নামাজ আল্লাহর ফরজ বিধান। প্রতিটি মুমিনের ওপর সর্বাবস্থায় নামাজ আদায় আবশ্যক। কেউ যদি অসুস্থ হয়, তাহলেও তাকে নামাজ আদায় করতে হবে। তবে
লাইলাতুল কদর মহিমান্বিত এক পবিত্র রজনী। মাহে রমজানের সীমাহীন ফজিলত এবং বরকত লাইলাতুল কদরের কারণেই। আল্লাহ এরশাদ করেছেন, ‘রমজান
রমজান মুমিনের জন্য প্রশিক্ষণকাল। এই মাসে মুমিন সুনিয়ন্ত্রিত পুণ্যময় জীবনে অভ্যস্ত হয় এবং বছরের অন্য মাসগুলো সে অনুযায়ী জীবন যাপন
সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। নিন্দাহীনতা এক প্রকারের শারীরিক অসুস্থতা, যা মানবদেহে বহু রোগব্যাধির জন্ম
বিনয় মানুষের জীবনে শোভা-সৌন্দর্য বাড়ায়। বিনয়ী সবসময় ভালোবাসা, শ্রদ্ধা-সম্মান ও মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়। বিনয়ের মাধ্যমে সহজে অন্যের
লেনদেন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ওজন ও পরিমাণে কমবেশি করা জঘন্যতম গুনাহ। কাউকে ঠকানোর মাধ্যমে উপার্জন করা মানবিক দৃষ্টিকোণ
রাগ নেই, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এক সাহাবি হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর কাছে এসে বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমাকে অল্প কথায় কিছু নসিহত