তারাবি নামাজ পড়ানোর জন্য হাফেজদের নিয়োগ দিয়েছে মসজিদ কমিটির লোকজন ও পেশ ইমামরা। ২৭ রমজানের মধ্যে এলাকাভিত্তিক মুসল্লিদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করে হাফেজদের ‘হাদিয়া’ পরিশোধ করা হয়।
নগরীর ১৫ নং ওয়ার্ডের জানু মিয়ার মসজিদটি বেশ প্রাচীন। এ মসজিদে প্রায় হাজার খানেক মুসল্লি তারাবির নামাজ আদায় করেন। গতবার এই মসজিদে দু’জন হাফেজ তারাবি পড়ালেও এবার নেওয়া হয়েছে তিনজন হাফেজ। তারাই ভাগ করে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ পড়াবেন। প্রতিবারের মতো এবারও জানু মিয়া মসজিদে ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৩শ’ মানুষ এ মসজিদে ইফতার খায়। সমাজের লোকজন পর্যায়ক্রমে প্রতিদিন এখানে ইফতারের আয়োজন করে।
৫ শ’ বছরের পুরনো মুঘল আমলের নগরীর শাহ সুজা মসজিদে প্রায় আড়াই হাজার মুসল্লি তারবির নামাজ পড়েন। এখানে তিনজন হাফেজ এবার তারাবি পড়াবেন।
এভাবে জেলাজুড়ে বিভিন্ন মসজিদে তারাবির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
হাফেজ মো. ইবরাহিম জানান, পবিত্র রমজান মাস আত্মশুদ্ধির মাস। এ মাসে হাফেজদের একটি ভালো পরীক্ষার সুযোগ সৃষ্টি হয়। এখানে পারিশ্রমিক কোনো বড় বিষয় না। কোরআন তেলাওয়াতের সুযোগ হয় এটিই বড় কথা।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৭
এমএইউ/