অন্য এক বর্ণনায় এসেছে, ইফতারের আগ পর্যন্ত তার দোয়া কবুল হয়। আরেক বর্ণনায় এসেছে ইফতাদের সময় দোয়া কবুল হয়।
সাধারণত: দোয়ার নিয়ম হলো- একাকী দোয়া করা। পবিত্র অবস্থায় দোয়া করা উত্তম হলেও অজু না থাকলেও দোয়া করা যায়। এমনকি হাত না তুলে মনে মনে কিংবা মুখে বান্দা নিজের সব কামনা-বাসনার কথা আল্লাহর কাছে বলতে পারেন।
তবে দোয়ার ক্ষেত্রে সবচে’ লক্ষণীয় বিষয় হলো- হারাম ভক্ষণকারীর দোয়া কবুল হয় না। তাই দোয়া কবুলের অন্যতম শর্ত- হালাল উপার্জন ও ভক্ষণের ব্যপারে সচেষ্ট থাকা।
কল্যাণের মাস রমজানে দিনের যেকোনো সময়ের দোয়ার চেয়ে ইফতারপূর্ব মুহূর্তটি নানা কারণে দোয়ার জন্য আদর্শ সময়। অথচ তখন রকমারী ইফতার আয়োজনে আমরা এতটাই ব্যতিব্যস্ত থাকি, আজান পর্যন্ত আর নিরবে কিছু সময় আল্লাহর নিকট দোয়া ও জিকির-আজকারে মাশগুল থাকার ফুরসৎ হয় না। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
ইফতারের সময় নিরবে আল্লাহর নিকট দোয়া করতে থাকা। ইফতারের আগে সাধারণ দোয়ার পাশাপাশি ইফতার করার পর হাদিসে বর্ণিত ইফতারের নির্দিষ্ট দোয়া পড়া সুন্নত।
লেখক: প্রিচার অ্যান্ড ট্রান্সলেটর, পশ্চিম দাম্মাম ইসলামি সেন্টার, সৌদি আরব
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৯ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৭
এমএইউ/