ঢাকা, সোমবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

খেলা

বিমলের গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে নেপাল

সিনিয়র করেসপনডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০১৬
বিমলের গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে নেপাল ছবি: কাশেম হারুন / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম থেকে: বিমল ঘারতি মাগারের একমাত্র গোলে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষে বাহরাইনের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে নেপাল।

শুক্রবার (২২ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে প্রথমার্ধের শুরু থেকেই বাহরাইনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে থাকে নেপাল।

সেই ধারাবাহিকতায় প্রথমার্ধের ৩ মিনিটেই বাহরাইন সীমানায় দারুণ এক আক্রমণ রচনা করে বিরাজ মহারাজনরা।

কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় তাদের প্রথম আক্রমণটি ব্যর্থ হয়। প্রথম আক্রমণে গোলবঞ্চিত হলেও এর ঠিক তিন মিনিট পর করা দ্বিতীয় আক্রমণে ঠিকই শতভাগ সফল হয় বালগোপাল মহারাজনের শিষ্যরা। ৫ মিনিটে বাহরাইন সীমানায় বাঁদিক দিয়ে দারুণ গোছালো এক আক্রমণ রচনা করে ক্রস তুলে দেন অধিনায়ক বিরাজ মহারাজন।

তাঁর ক্রস থেকে পাওয়া বলটি অঞ্জন বিসতা হেড করে জালে জড়াতে চাইলে গোলরক্ষক সেটা হাত দিয়ে প্রতিহত করে। কিন্তু পুরাপুরি বিপদমুক্ত হওয়ার আগে তা গোলে পরিণত করেন নেপালের সুযোগ সন্ধানী ফরোয়ার্ড বিমল ঘারতি মাগার। নেপাল এগিয়ে যায় ১-০ তে।

প্রথমার্ধের শুরুতেই বাহরানের চেয়ে এগিয়ে থেকে যেন গোলের ক্ষুধা মেটেনি নেপালের। প্রথমার্ধেই দলীয় ব্যবধান আরও বাড়াতে আক্রমণ করে গেছে একের পর এক।

নেপাল যখন ব্যবধান বাড়াতে একের পর এক আক্রমণ করেছে তখন সমতায় ফিরতে বসে ছিলনা বাহরাইনও। সেই লক্ষ্যে ২৪ মিনিটে নেপালের ডি-বক্স সীমানার কিছু বাইরে থেকে পাওয়া ফ্রি-কিক থেকে দারুণ এক প্লেসিং শটে দলকে সমতায় ফেরাতে চেয়েছিলেন আব্দুল আজিজ ওবায়েদ। কিন্তু গোল রক্ষক বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে নেপালকে এই যাত্রায় বাঁচিয়ে দেন।

এরপর প্রথমার্ধের শেষ পর্যন্ত দু’দলের কেউই সুস্পষ্ট আর কোন আক্রমণ রচনা করতে না পারায় ১-০ তে এগিয়ে থেকেই প্রথমার্ধের বিরতিতে যায় নেপাল।

বাংলাদেশ সময়: ১৮০২ ঘণ্টা, ২২ জানুয়ারি ২০১৬
এইচএল/আরএম

** শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি নেপাল-বাহরাইন

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।