তিনি বলেন, শুক্রবার (৫ মে) সন্ধ্যার আগে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে।
সূত্র জানায়, শনিবার সকাল নয়টার একটি বিশেষ ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন। সেখান থেকে বোয়িং বিমান চলাচল উদ্বোধন করে উখিয়ার ইনানীতে মেরিন ড্রাইভ সড়কে পরিদর্শনে যাবেন। দুপুর আড়াইটা নাগাদ শেখ কামাল স্টেডিয়ামের জনসভার প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। জনসভাস্থলে নবনির্মিত ৮টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৮টি প্রকল্পের ভিত্তি স্থাপন করবেন তিনি। জনসভা থেকেই দলীয় নেতা-কর্মীসহ জেলাবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তাই জনসভা সফল করতে ইতিমধ্যেই সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আওয়ামী লীগ।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জন্য ৪০ ফুট বাই ৬০ ফুটের মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। শতাধিক শ্রমিক এক সপ্তাহ ধরে মাঠ পরিষ্কারের কাজ করছেন। জেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠন দফায় দফায় প্রস্তুতি সভা করেছে। পৌর আওয়ামী লীগ সমাবেশস্থলের পাশের লেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সজিব ওয়াজেদ জয়ের ছবিসংবলিত ছয়টি নৌকার ব্যবস্থা করেছে।
কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান বলেন, বিমানবন্দর থেকে সমাবেশস্থল পর্যন্ত ৩০টি এলইডি বাল্ব ও শতাধিক এনার্জি বাল্ব দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত আলোর পাশাপাশি সড়কের পাশের নালা পরিষ্কার করা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার কাছে চাওয়ার কিছু নেই। তিনি জেলাবাসীকে অনেক বেশি দিয়েছেন। এবার জেলাবাসীর সময় এসেছে প্রতিদান দেওয়ার।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শাহাজাদা মহিউদ্দিন প্রমুখ।
টিটি/টিসি