ওয়াসার বিভিন্ন প্রকল্পের কারণে তৈরি হওয়া বায়ু দূষণ ঠেকাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ওয়াসার চলমান প্রকল্পের কারণে আশপাশের এলাকায় ধুলোবালির মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বৃহস্পতিবার চকবাজার থেকে জামালখান পর্যন্ত ‘ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভম্যান্ট অ্যান্ড স্যনিটেশন প্রজেক্ট’ (ডব্লিউ-৫) এলাকায় পানি ছিটানো হয়েছে।
তবে এ পদ্ধতি কতটুকু ফলপ্রসূ তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নগরবাসী। পুরো বছর ধরে নগরজুড়ে ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে অতিষ্ঠ জনজীবন।
চকবাজার ওয়ার্ডের বাসিন্দা জয়নাল আবেদিন বাংলানিউজকে বলেন, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে নগরের রাস্তাগুলো এখন ধুলোর পাহাড়ে পরিণত হয়েছে। রাস্তার দু’পাশের ব্যবসায়ী, পথচারী ও বাসিন্দারা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। এতে মানুষের শ্বাসকষ্ট সহ বিভিন্ন রোগ বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, এভাবে পানি ছিটিয়ে কতক্ষণ আর ধুলোবালিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। পানি ছিটানোর ঘন্টাখানেকের মধ্যে তা শুকিয়ে যায়। এতে পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরছে সড়কের চেহারা। সঠিকভাবে কোনও পরিকল্পনা গ্রহণ না করায় নগরীতে দূষণ বাড়ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৯
এসি/টিসি