বুধবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে বিষয়টি স্থানীয় সাংবাদিকদের চোখে পড়ে।
পরে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, তালা উপজেলার কুমিরা মহিলা ডিগ্রি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আদিত্য ব্যানার্জির নামে আসা ওই খাতা তিনি তার শ্যালিকা একই কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী সোমা মহলদারকে দিয়ে দেখাচ্ছিলেন।
এ সময় সোমা মহলদার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় বলেন, তার দুলাভাই শিক্ষক আদিত্য ব্যানার্জি তাকে ৫০টি খাতা দেখে দেওয়ার জন্য বলেছিলেন। তাই তিনি খাতাগুলো দেখে দিচ্ছেন।
তবে নিজের নামে আসা খাতা শ্যালিকাকে দিয়ে দেখানোর বিষয়টি অস্বীকার করে আদিত্য ব্যানার্জি বলেন, আমি চোখে কম দেখার কারণে বৃত্ত ভরাটের জন্য খাতাগুলো শ্যালিকা সোমা মহালদারের কাছে দিয়েছি।
এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে কুমিরা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ লুৎফুনআর জামান বাংলানিউজকে বলেন, কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করছি।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৪, ২০১৯
জেডএস