রুশো ভ্রাতৃদ্বয় ও ক্রিস হেমওয়ার্থের ‘এক্সট্রাকশন’ সিনেমার কাহিনি ঢাকা শহরের হলেও মূলত এর শুটিং হয়েছিল ভারত ও থাইলান্ডে। এতে ভারত থেকে রুদ্রাক্ষ জয়সোয়াল ও রণদীপ হুদাসহ বেশ কয়েকজন অভিনয় করেন।
বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমাদৃত হলেও ‘এক্সট্রাকশন’র সমালোচনা করেছে বাংলাদেশি সিনেপ্রেমীরা। তাদের ভাষ্য, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট ও ঢাকার চিত্র তুলে ধরতে ব্যর্থ সিনেমাটি। বিশেষত, যে বাংলা ভাষা তারা ব্যবহার করেছে তা মোটেও ঢাকার নয়। কিন্তু তাতে রুশো ভাইদের কিছু যায় আসে না। সিনেমা হিট। সুতরাং সিকুয়েল আসছে।
‘এক্সট্রাকশন’র গল্প লিখেছিলেন জো রুশো। ক্রিসের সঙ্গে সিনেমাটি প্রযোজনাও করেছেন রুশো ভ্রাতৃদ্বয়। এখন তারা নেটফ্লিক্সের সঙ্গে কাজ করছেন সিকুয়েলের জন্য।
এক সাক্ষাৎকারে রুশো বলেন, সিনেমাটি দেখে প্রত্যেকেই খুব খুশি এবং এটা নিয়ে উত্তেজিত। সিনেমাটি মুক্তি দেওয়াটাও সাহসের ব্যাপার ছিল। এখন পরের পদক্ষেপ নিয়ে কথাবার্তা চলছে।
এপ্রিলের ২৪ তারিখে মুক্তির পর নেটফ্লিক্সে অন্তত ৯ কোটি মানুষ ‘এক্সট্রাকশন’ সিনেমাটি দেখেছে। এ দেখেই রুশো ভাইয়েরা দ্বিতীয় পর্বের সাফল্যের জন্য আশাবাদী হয়ে উঠেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০২০
এমকেআর