২৮৮ সদস্যের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন হয় ১৪৫টি আসন। তিনটি দল মিলে ১৫৪টি আসন পেয়েছিল।
আস্থা ভোটে জয়লাভ করার পর উদ্ধব ঠাকরে বলেন, আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি এখানে আসতে পেরে। এই কক্ষে প্রবেশের আগে চাপ অনুভব করছিলাম। কেননা আমার এই কাজের আগের কোনো অভিজ্ঞতা নেই।
২৮ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে, যিনি নির্বাচিত বিধায়ক নন।
দেশটির সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন নিয়ে টালবাহানা চলছে। বিজেপি ও শিবসেনা জোট ভেঙে যাওয়ার পর এনসিপি ও কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ার পথে এগিয়ে আসে শিবসেনা।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) ছিল এনসিপি-কংগ্রেস-শিবসেনা জোটের সরকারের আস্থা ভোট। ভোটের শুরুর আগেই সাবেক মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের নেতৃত্বে বিজেপি সদস্যরা ওয়াক আউট করেন।
দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্র বিধানসভার ইতিহাসে স্পিকার নির্বাচন না করে কখনও আস্থা ভোট হয়নি। এই সময়ে এত ভয় কেন?”
অন্তর্বর্তী স্পিকার কালিদাস কোলাম্বকারকে সরিয়ে অস্থায়ী স্পিকার হিসেবে এনসিপির দিলীপ ওয়ালসে পাতিলকে নিয়োগ করার বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই প্রতিবাদ করে বিজেপি। রোববার (০১ ডিসেম্বর) স্থায়ী স্পিকার মনোনীত হবেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৯
এসই/এসআইএস