শুধু তাই নয়, বুধবার (২২ আগস্ট) দিনগত রাত গভীর পর্যন্ত নগর ভবনে বসে পুরো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের মনিটরিং করেছেন তিনি। যেখানে যতটুক ময়লা ছিল সব সরিয়ে পরিষ্কারের নির্দেশ দেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৩ অাগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সাইন্সল্যাব রাস্তায় যে বর্জ্য দেখা গেছে বেলা ১২ টার পর সেখানে পানি দিয়ে ধুয়ে ব্লিচিং পাউডার দেওয়া হয়েছে। বিকেল দুইটার মধ্যে ডিএসসিসি'র সব এলাকার বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের সূত্র বলছে, তবে দুই-এক জায়গায় নতুন করে কোরবানি করায় বর্জ্য দেখা যাচ্ছে। সরাসরি মনিটরিং করায় দ্রুত কোরবানির বর্জ্য অপসারণ হচ্ছে। বলা যায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। ফলে বেলা ১২টার মধ্যে পুরো এলাকা কোরবানি পশুর বর্জ্য মুক্ত হয়েছে। যেসব এলাকায় বর্জ্য রয়েছে সেগুলো নির্ধারিত সময় বেলা ২টার মধ্যে পরিচ্ছন্ন হয়ে যাবে।
এর আগে সকালে উত্তর সিটির মোহাম্মদপুর, কাটাসুর, শেকের টেক, জহুরি মহল্লা, শ্যামলী, মিরপুরের বিভিন্ন এলাকা, মগবাজার, কারওয়ানবাজার, বাড্ডা, উত্তরার বিভিন্ন সেক্টসহ বিভিন্ন এলাকায় কোরবানি পশুর বর্জ্য দেখা গেছে।
অপরদিনকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দক্ষিণ সিটির করপোরেশনের সায়েন্সল্যাব ও লালবাগের বিভিন্ন এলাকায় বর্জ্য দেখা গেছে। তবে সংস্থার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা খন্দকার মিল্লাতুল ইসলাম জানিয়েছেন, বেলা ১২টার পর এসব এলাকা পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে।
মেয়র সাঈদ খোকন বাংলানিউজকে বলেন, অামি সারারাত জেগে পুরো কাজ মনিটর করেছি। এখনও করছি। অামাদের কাজে কোনো গাফেলতি নেই, পুরান ঢাকায় নতুন করে কোরবানি করায় কিছু জায়গায় কোরবানির বর্জ্য রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৪ ঘণ্টা, অাগস্ট ২৩, ২০১৮
এসএম/এমএ