জানা যায়, সদর উপজেলার দোগাছী ইউনিয়নের বলরামপুর গ্রামের মৃত ইমান আলীর মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদ ছিল শুক্রবার (০৫ জুলাই)। এ উপলক্ষে এলাকাবাসীকে খিচুড়ি খাওয়ায় মরহুমের আত্মীয়রা।
পাবনা সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রঞ্জন তুমার দত্ত বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই সুমি মারা যায়। এ ছাড়া আরো ২৪ জন চিকিৎসাধীন।
পাবনা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সফিকুল ইসলাম এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় তাকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ বাংলািনউজ বলেন, পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা বলরামপুর ইউনিয়নে এরই মধ্যে একটি স্বাস্থ্যক্যাম্প স্থাপন করে ভুক্তভোগীদের চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেছি। ইতিমধ্যে হাসপাতালের ২২ জন চিকিৎসককে জরুরি ভিত্তিতে সতর্ক অবস্থায় চিকিৎসার জন্য বলা হয়েছে। বিষটি নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগকে জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগ ঢাকা থেকে রোগতত্ত্ব বিভাগে বিশেষজ্ঞ একটি টিম ইতোমধ্যে এখােন পাটিয়েছে। নিহত মেয়েটির পরিবারকে ২০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৭, ২০১৯
এসএইচ