শুক্রবার (৯ আগস্ট) গাবতলী পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে এসেছেন জামাল উদ্দিন ব্যাপারী।
জামাল উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, শুক্রবার (৯ আগস্ট) থেকে হাটের অবস্থা ভালো। বেচাকেনা বেড়েছে।
কুষ্টিয়ার খোকসা থেকে ১৫টি গরু এনেছিলেন আমিরুল ইসলাম ব্যাপারী। এর মধ্যে ছয়টি গরু বিক্রি করেছেন।
আমিরুল বাংলানিউজকে বলেন, ছোট গরুর বেচাকেনা ভালো। আল্লাহ দিলে খদ্দের বাজারে লাগছে।
টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরের খামারি শহিদুল ইসলাম। মাত্র দুই দিন আগে হাটে তুলেছেন ১০৬টি গরু। এর মধ্যে ৩০টি বিক্রি হয়েছে।
শহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, বেচাকেনা হালকা শুরু হয়েছে। আশা করছি, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেচাকেনাও বাড়বে।
তবে, বড় গরুর ব্যাপারীরা এখনো খুব একটা বিক্রি করতে পারেননি।
বগুড়ার সান্তাহার থেকে গাবতলী হাটে এসছেন লিটন ব্যাপারী। দুই দিন আগে হাটে ২১টি বড় গরু তুলেছেন। এখন পর্যন্ত একটাও বিক্রি করতে পারেননি।
লিটন ব্যাপারী বাংলানিউজকে বলেন, এখনো বউনি করতে পারিনি। আশা করি, বড় গরুর ক্রেতারাও শিগগিরই হাটে আসা শুরু করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১০ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
এমআইএস/একে