মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিকেল তিনটার দিকে উপজেলা পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।
বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, কাথুলি চেয়ারম্যান মিজানুর রমান রানা, মটমুড়ার চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ, সাহারবাটির গোলাম ফারুক এসময় বক্তব্য রাখেন।
এসময় ষোলটাকা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনি, ধানখোলার চেয়ারম্যান আখেরুজ্জামান, তেঁতুলবাড়িয়ার জাহাঙ্গীর আলম ও রাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন সেপু উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, ইউএনও যোগদান করার পর থেকেই আমাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে আসছেন। এই ইউএনও দিলারা রহমান থাকা অবস্থায় আমরা সব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকা এবং প্রতিবাদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এদিকে দিলারা রহমান ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের অভিযোগকে মিথ্যা-বানোয়াট উল্লেখ করে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কোনো ধরনের অশোভন আচরণ করা হয়নি।
তিনি জানান, দাতা সংস্থা জাইকার একটি পেন্ডিং প্রকল্পের ফাইলে সোমবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কয়েকজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ এলজিইডি ইঞ্জিনিয়ার মজিদুর রহমান চৌধুরী আমাকে সাক্ষর করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। বিষয়টি দেখেশুনে এবং বিস্তারিত জেনে ফাইল সাক্ষর করবো বলে জানাই। এঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে সন্ধ্যায় চেয়ারম্যানরা ইউএনও অফিস থেকে বের হয়ে যায়। আর এ কারণেই তারা আমার বিরুদ্ধে এসব কাল্পনিক মিথ্যা অভিযোগ এনেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৯
এসএইচ